Shop
GOLDEN RAISINS
Original price was: ৳ 950.৳ 800Current price is: ৳ 800.
কিসমিসের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ অপরিসীম। কিসমিস আমাদের সকলের নিকট একটি পরিচিত নাম। কিসমিস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিসমিস মূলত আঙুর ফলের শুকনো রূপ। তাই কিসমিসকে শুকনো ফলের রাজাও বলা হয়। সোনালী-বাদামী রংয়ের চুপসানো ভাঁজ হওয়া ফলটি খুবই শক্তিদায়ক।
কিসমিস তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ বা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে। তাপের উপস্থিতিতে আঙ্গুর জমাট বেঁধে তৈরি হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। যেকোন মিষ্টি খাবারের স্বাদ এবং সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য কিসমিস ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও পোলাও, কোরমা এবং অন্যান্য অনেক খাবারে কিসমিস ব্যবহার কর হয়। রান্নার কাজে ব্যবহার করা হলেও কিসমিস সাধারণত কেউ খান না। অনেকে এটাকে শুধু খাওয়াকে ক্ষতিকর মনে করেন।
দাঁত এবং মাড়ির সুরক্ষায়ঃ বাচ্চারা ক্যান্ডি ও চকলেট খেয়ে দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করে থাকে। কিন্তু এগুলির পরিবর্তে বাচ্চাদের কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করালে দাঁতের সুরক্ষা হবে। আবার একই স্বাদ পাওয়ার সাথে সাথে বিপুল পরিমাণ উপকারও পাবে। চিনি থাকার পাশাপাশি কিসমিসে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড, যা মুখের ভেতরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাঁধা দেয়।
দেহে শক্তি সরবরাহ করতেঃ দুর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের জুড়ি নেয়। দেহে শক্তি সরবরাহ করতে কিসমিসের অবদান অনেক বেশি। কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ, যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে থাকে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণেঃ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা আমাদের পরিপাকক্রিয়া দ্রুত হতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
জ্বর নিরাময় করতেঃ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ব্যাকটেরিয়ারোধী, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফলে এটা ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জ্বর নিরাময় করতে সাহায্য কারে।
দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিকরনঃ রক্তে ভিটামিন এ, এ-বিটা ক্যারোটিন এবং এ-ক্যারোটিনয়েড থাকে। কিসমিস এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। যা চোখের ফ্রি-রেডিকল দূর করতে সক্ষম। কিসমিস খেলে সহজে শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে না। দৃষ্টি শক্তি হ্রাস ও চোখে ছানি পড়ে না। পাশাপাশি পেশী শক্তি হ্রাস পায় না। কিসমিস চোখের জন্য খুব উপকারি।
ওজন বাড়াতেঃ কিসমিসে প্রচুর ফ্রুক্টোজ ও গ্লুকোজ থাকে। তাই এটি ওজন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। যদি সঠিক নিয়মে ওজন বাড়াতে চান তবে আজই কিসমিস খেতে পারেন।
দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিকরনঃ রক্তে ভিটামিন এ, এ-বিটা ক্যারোটিন এবং এ-ক্যারোটিনয়েড থাকে। কিসমিস এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। যা চোখের ফ্রি-রেডিকল দূর করতে সক্ষম। কিসমিস খেলে সহজে শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে না। দৃষ্টি শক্তি হ্রাস ও চোখে ছানি পড়ে না। পাশাপাশি পেশী শক্তি হ্রাস পায় না। কিসমিস চোখের জন্য খুব উপকারি।
রক্তশূন্যতা দূর করতেঃ রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা, বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে। এমনকি, বিষণ্ণতাও দেখা দিতে পারে। কিসমিসে আছে, প্রচুর পরিমাণে লৌহ উপাদান, যা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
এসিডিটি কমাতেঃ রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে, তাকে বলা হয়, এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিসমিস রক্তের এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।
হাড়ের সুরক্ষাঃ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা হাড় মজবুত করতে বেশ ভূমিকা পালন করে। কিসমিসে আরো রয়েছে বোরন নামক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, যা হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস হাড়ের ক্ষয় এবং বাতের ব্যথা থেকে দূরে রাখবে। বর্তমানে সময়ে অনেক রুগী অস্টিওপরোসিস (হাড়ের একধরনের রোগ) আক্রান্ত হচ্ছেন। বোরন নামক খনিজ পদার্থের অভাবে এই রোগ হয়। কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ বোরন, যা অস্টিওপরোসিস রোগের প্রতিরোধক। সুতরাং পরিবারের সবাইকে কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করানো উচিত।
ইনফেকশনের সম্ভাবনা দূরীকরণঃ কিসমিসের মধ্যে রয়েছে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফেমেটরী উপাদান। যা কাঁটা-ছেড়া বা ক্ষত হতে ইনফেকশন হওয়ার হাত থেকে দূরে রাখে।
ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের কোষগুলোকে ফ্রি র্যাডিক্যাল ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সারের কোষ উৎপন্ন হওয়ায় বাধা প্রদান করে। কিসমিসে আরো রয়েছে ক্যাটেচিন, যা পলিফেনলিক অ্যাসিড। এটি ক্যান্সার মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। খাবারে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকলে কোলোরেক্টারাল ক্যান্সার ঝুঁকি কমে যায়। এক টেবিল চামচ কিশমিশ ১ গ্রাম পরিমাণ আঁশ থাকে। সুতরাং কিসমিসের আঁশ ক্যান্সারের ঝুঁকি একেবারে কমিয়ে দেয়।
মুখের স্বাস্থ্য রক্ষাকরনঃ অনেকে মিষ্টি স্বাদের জন্য কিসমিসকে কেন্ডির সাথে তুলনা করে ভুল করেন। তারা মনে করেন এটি দাঁত ও মুখের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। কিসমিসে অলিনিলীক এসিড থাকে। এটি মুখের ভিতর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার জন্ম ব্যহত করে।
পরিপাক তন্ত্রের উপকারিতায়ঃ কিসমিস কোষ্ঠ্যকাঠিন্য থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত কিসমিস খেলে হজমশক্তি ভাল থাকে। এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল (মুখ থেকে পায়ু) পথ থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেঃ কিসমিস শুধুমাত্র রক্তের মধ্যে থাকা বিষো উপাদান কমায় তাই না, বরং রক্তচাপও কমায়। কিসমিসে প্রধান উপাদান, পটাশিয়াম, রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিসমিস শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের জন্য উপকারিঃ কিসমিসে থাকা বোরন মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারি। বোরন ধ্যান বাড়াতে সহায়ক। ফলে কাজে মনোযোগ বাড়ে। এটি বাচ্চাদের পড়াশোনাতেও মনোযোগী করে তুলতে পারে।
অনিদ্রাঃ অনেকের ঠিকমত ঘুম আসে না। তাদের জন্য কিসমিস অনেক উপকারি। কারন কিসমিসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা মানুষের অনিদ্রার চিকিৎসায় বিশেষভাবে উপকারী। তাই আজ থেকে কিসমিস খাওয়া শুরু করুন, দেখবেন অনেক উপকার পাবেন।
এন্টি কোলেস্ট্রোরেল উপাদানঃ কিসমিসে কোন কোলেস্ট্রোরেল নেই শুধু তাই নয় বরং কিসমিসে আছে এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান যা রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকেহ্রাস করতে সাহায্য করে। কিসমিসের দ্রবণীয় আশ, লিভার থেকে কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে।
Golden raisins are not dried in the sun but large dehydrators helps to control temperature and control humidity levels. It is also treated with antioxidant sulfur dioxide which is used for both health properties and as a preservative in white wine and dried fruit. Sulfur dioxide helps to prevent the skin from darkening and dried with artificial heat. It has acidic taste and is good when used in savory dishes and stir fries. It possess sweet-tart flavor that makes it suitable for adding to grain dishes, salads, cauliflower, salmon and dips. In comparison to dark raisins, golden raisins are plumper and moister. Add it to rice pudding or as pancake topping. Golden raisins are usually pale in color.
Health Benefits of Golden raisins
The health benefits are explored below:
- Gum health
Raisins help to reverse cavities and heal tooth decay. Research shows that it is beneficial to maintain oral health as the fruit possess antimicrobial properties that curb cavities and also heals tooth decay. It possesses antimicrobial phytochemicals suppressing the growth of oral bacteria related with gum disease and dental cavities. Raisins have oleanolic acid which inhibits the growth of two species of oral bacteria: Streptococcus mutans and Porphyromonas gingivalis.
- Digestive health
Raisins are regarded to be fiber rich foods which acts like a digestion aid preventing bathroom condition such as diarrhea and constipation. It offers both soluble and insoluble fiber that assures healthy movement through intestinal tract by lowering the chances of constipation and discouraging loose stools. Dried ones have more calories and fiber.
- Reduces blood pressure
Research has concluded that daily intake of raisins helps to lower blood pressure significantly. Moreover, raisins have potassium which maintains heart health. Potassium is a crucial mineral for proper functioning of tissues, cells and organs in the human body. People with diet enriched in potassium have low chances of stroke especially ischemic stroke.
- Diabetes management
Study shows that daily intake of raisins lowers glucose levels by 23 percent after meal. It also had 19 percent reduction in fasting glucose and systolic blood pressure. Research shows that raisins are helpful for patients with type II diabetes. The presences of fiber also assist body to process natural sugars found in raisins that prevents insulin spikes to manage diabetes naturally.
- Cancer prevention
Study has shown that dried fruits such as raisins, prunes and dates have high phenolic components that possess antioxidant properties. Antioxidants help to prevent free radicals from cellular damage in the body. Free radicals are responsible for causing spontaneous growth of cancer cells and growth of cancer so antioxidant rich foods such as raisins are considered to be natural cancer treatments. Besides increment in antioxidant levels, addition of raisins to the diet also lowers cellular damage and ward off cancer.
- Treat acidity
Raisins have high content of magnesium and potassium considered to be a remedy for acidosis. Magnesium and potassium are also the common components of antacids as it is regarded basic on the pH scale. There are two types of acidosis with various causes such as increase in acidity of blood or gas in respiratory system that result in skin diseases, boils, damage to internal organs, renal calculi and gout.
- Oral health
Raisins have high calcium required to strengthen and remineralize tooth enamel. Boron found in these dried fruits restrains the growth of oral germs and promote strong teeth against decay, brittleness and cavities. It prevents the growth of Porphyromonas gingivalis and Streptococcus mutans which are the bacterial species that are responsible for cavities.
- Source of antioxidant
Raisins have high antioxidants which includes polyphenolic phytonutrients and catechins. The antioxidants prevent the free radical damage which is one of the primary causes associated to cancer cells growth such as macular degeneration. Fiber helps to stimulate excretion of bile from the body by flushing the toxins out of the body.
- Healthy bones
Raisins encompass calcium which is crucial for the bones. It is the main source of boron which is a micronutrients required by the body in small amount. It is crucial for formation of bones and calcium absorption. It helps to prevent osteoporosis due to menopause in women and beneficial to maintain joint and bones health. It has high levels of potassium that helps to strengthen bones and also promotes the growth of bones by lowering the chances of osteoporosis.
- Promotes fertility
Raisins help to stimulate libido and promote arousal due to L-arginine lowering the symptoms of reduced sperm motility. Arginine acts as a natural aphrodisiac that promote levels of sperm motility by enhancing the chances of conception when engaged in sexual intercourse. Regular intake of dried fruits also promotes sexual endurance.
- Promote skin health
Raisins have high content of Vitamin C and antioxidants that assist in maintaining radiant, youthful and taut skin. Its intake helps to prevent conditions such as acne and psoriasis as it contains strong germicidal properties.
- Lowers hypertension
Study has shown positive correlation between raisins intake and reduction in hypertension. It is loaded with various nutrients however experts conclude that high potassium levels helps to lower tension of blood vessels and lowers high blood pressure. Dietary fiber affects the biochemistry of blood vessels, lowers its stiffness and also reduces the chances of hypertension.
weight | 1000g, 250g, 500g |
---|
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review